আজকে আমি দেখাবো কিভাবে আপনার Computer তে Screenshot নিবেন কোনো প্রকার Softwere ছাড়া। শুধু মাত্র দুইটি উপাইয়ে চলুন কাজে করি। কাজ টা খুব সহজ করতে পারি । screenshot দিলাম
১ উপায়= প্রথমে keybord তে prtscrsysrq এই লেখা তে Click করুন। এখন Start মেনুতে যান এবং paint তে গিয়ে ctrl+v চাপ দিন এবং Screenshot Save করুন।
২য় উপায় = Start মেনুতে যান Snipping Tools click করুন ও আপনার পছন্দের মতো screenshot নিন ও save করুন।
Thursday, January 31, 2019
Wednesday, January 30, 2019
আইফোনে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করুন
আইফোন ব্যবহারকারীরা ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে গিয়ে প্রায়ই বিপদে পরেন।ইউটিউব অ্যাপে ‘ডাউনলোড’ নামে একটি অপশন রয়েছে। তবে এই ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে নামানো ভিডিওটি শুধু মাত্র ইউটিউব অ্যাপেই দেখা যাবে। চাইলেই অফলাইনে ভিডিওটি শেয়ার করে অন্য ডিভাইসে নেয়া যাবে না। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই, এই টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো কীভাবে আইফোনে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করবেন।প্রথমে এই ঠিকানা থেকে ডিম্যানেজার অ্যাপটি আইফোনে ইন্সটল করতে হবে।তারপর অ্যাপটি চালু করার পরে উপরের ‘Search or enter website name’ অপশনে www.QDownloader.net লিখতে হবে। এরপর অনলাইন ভিডিও ডাউনলোডের একটি সাইট প্রদর্শিত হবে।
এবার ইউটিউব থেকে যেই ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেই ভিডিওর ইউআরএল লিংকটি কপি করুন তারপর ‘Enter the video link’ বাটন/অপশনে পেস্ট করে ‘Download’ বাটনে ক্লিক করুন।তারপর ঐ পেইজটি লোড নিলে স্ক্রল করে নিচের দিকে যেতে হবে। আপনি ভিডিওটি কোন ফরম্যাট ও রেজুলেশনে ডাউনলোড করতে চান সেই তথ্যও প্রদর্শিত হবে। সেখানে রেজুলেশনের পাশে থাকা ডাউনলোড বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে।
তারপর একটি ‘videoplayback’ নামে একটি পপআপ স্ক্রিন দেখা যাবে। সেখান থেকে ‘download’ বাটনে ক্লিক করুন।
এতে ভিডিওটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। ডাউনলোডের পর ফাইলটি দেখতে ডিম্যানেজার অ্যাপের নিচে থাকা ‘download’ অপশনে যেতে হবে। সেখানে ডাউনলোড করা ভিডিওটি দেখা যাবে।
ডাউনলোড করা ভিডিওর ডান পাশে থাকা থাকা আইকনটি ট্যাপ করে ধরে রাখলে আরেকটি পপআপ দেখা যাবে। সেখান থেকে ‘open in’ অপশনটি চাপতে হবে। তারপর ‘save video’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে ভিডিওটি আইফোনের ক্যামেরা রোল অ্যাপে সংরক্ষণ হবে এবং সেখান থেকে যে কোনো সময়ে তা অফলাইনে দেখা যাবে।
এই প্রক্রিয়ায় অ্যাপলের আইওএস অপারেটিং সিস্টেম চালিত সকাল ডিভাইস থেকে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে। তবে বলে রাখা ভালো যে, এই পদ্ধতিতে ডাউনলোডের সময় ডিম্যানেজার অ্যাপের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। যা অনেকেই কাছে বিরক্তিকর মনে হতে পারে।
Tuesday, January 15, 2019
হার্ডডিস্কে ডবল ফাইলগুলো খুঁজে বের করি ও জায়গা বাঁচাই
হার্ডডিস্কের আয়তন আমরা জানি সীমাবদ্ধ, কিন্তু আমাদের অজান্তেই অনেক ফাইল যা ডুপ্লিকেট হয়ে সেই হার্ডডিস্কের অনেক জায়গা নিচ্ছে। অনেক সময় এক এক করে খুঁজে বের করতেও সময় লেগে যায়, আবার অনেকেই উইন্ডোজ সার্চ অপশন ব্যাবহার করে মুছে ফেলেন সেই ফাইলগুলো। কিন্তু, ধরুন কোন ফাইল একেক নামে একেক ফোল্ডারে/পার্টিশনে রয়েছে। তখন, একটু সময় সাপেক্ষ হয়ে দাড়ায় এই ফাইলগুলো মুছে ফেলতে।
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব, একটি ছোট সফটওয়্যার যা আপনাদের এই সমস্যার সমাধান দিবে। এমনকি, ফাইল অন্য নামে থাকলেও তা বাইট-বাই-বাইট তুলনা করে আপনার কাছে তুলে ধরবে। এমনকি, ডুপ্লিকেট ছবি পিক্সেল অনুযায়ী খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। তার জন্য লাগবে
এন্টি-টুইন নামের এই সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ০.৯ মেগাবাইট এবং প্রাইভেট ব্যাবহারকারীদের জন্য ফ্রী অর্থাৎ আমাদের মত বাসায় যারা কম্পিউটার ব্যাবহার করেন।
এন্টি-টুইন নামের এই সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ০.৯ মেগাবাইট এবং প্রাইভেট ব্যাবহারকারীদের জন্য ফ্রী অর্থাৎ আমাদের মত বাসায় যারা কম্পিউটার ব্যাবহার করেন।
এই সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করবেন ৪টি ভাগেঃ
১. ফোল্ডার সিলেকশন
২. কম্পেয়ার করা
৩. কোন কোন ফাইল একই রকম?
৪. ফাইলগুলো ডিলেট করার অপশন।
আশা করি অনেকেই এই সফটওয়্যার থেকে উপকার পাবেন
x
[OTG] এর গুরত্বপূর্ণ ও দরকারী ব্যবহার
অনেকের ফোনেই ওটিজি আছে; কিন্তু অনেকেই জানেন না যে ওটিজি কি এবং এটি দিয়ে আপনি কি করতে পারবেন । আবার অনেকে দুই একটি ব্যাবহার জানলেও হয়তো সবগুলো জানেন না। আসলে ইউএসবি বেসড মোটামুটি প্রায় সব কাজই করা যায় ওটিজি দিয়ে।
তাহলে চলুন দেরী না করে দেখে নিই ওটিজির কিছু মজাদার ব্যাবহার-
১. কীবোর্ড সংযোগ : যে কোনো ব্র্যান্ড বা সাইজ এর ইউএসবি কীবোর্ড আপনার এন্ড্রয়েড এর সাথে সংযুক্ত করে কাজ করতে পারবেন।
২. মাউস সংযোগ : যে কোনো ধরনের ইউএসবি আপনার এন্ড্রয়েড এর সাথে সংযুক্ত করে পিসির মতো সব কাজ করতে পারবেন।
৩. ইউএসবি ফ্যান : হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন অতিরিক্ত গরমে আপনার এন্ড্রয়েড এর সাথে একটি ইউএসবি ফ্যান সংযুক্ত করে নিজে যেমন হাওয়া খেতে পারবেন আবার স্মার্টফোনের ব্যাটারী গরম হয়ে গেলে তাকেও হাওয়া দিয়ে ঠান্ডা করতে পারবেন। খুবই কার্যকর বাংলাদেশের জন্য। আর ইউএসবি ফ্যান এর দাম পড়বে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা আর ফ্যান ১ ঘন্টা চালালে আপনার এন্ড্রয়েড এর চার্জ যাবে কমবেশি অর্ধেক যদি ফুলচার্জ থাকে।
৪. কার্ড রিডার : ওটিজি কেবলের সাথে কার্ড রিডার সংযুক্ত করে আপনার এন্ড্রয়েড থেকেই কাট, কপি,পেস্ট,ডিলিট সব করতে পারবেন।
৫. গেম কন্ট্রোলার : এন্ড্রয়েড এর যেসব গেম; গেম কন্ট্রোলার সাপোর্ট করে আপনি সহজেই ওটিজির মাধ্যমে গেম কন্ট্রোলার সংযুক্ত করে সেসব গেম কন্ট্রোলার দিয়ে খেলতে পারবেন।
৬. ইউএসবি লাইট : বেশীক্ষন আপনার এন্ড্রয়েড এর ফ্ল্যাশ জ্বালিয়ে রাখলে ফোন তো গরম হবেই আবার ফ্ল্যাশলাইট নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে। এর সমাধান হলো বেশীক্ষন আলো প্রয়োজন হলে ওটিজির মাধ্যমে একটি ইউএসবি ফ্ল্যাশলাইট সংযোগ। যা ফোনের ফ্ল্যাশ এর চেয়ে তিনগুন আলো বেশি দিবে একই চার্জে।
৭. ল্যান (Lan) সংযোগ : ধরুন আপনার বাসায় ওয়াই ফাই নেই কিন্তু ব্রডব্যান্ড সংযোগ আছে। কি করবেন ? আপনার এন্ড্রয়েড এর সাথে ওটিজি কেবল দিয়ে ইউএসবি ল্যান এর সংযোগ দিন এয়ারপ্লেন মোড ও করুন আর যতখুশি নেট চালান।
৮. ইন্টারনেট মডেম সংযোগ : সিমের ডাটা প্ল্যান শেষ; চিন্তা নেই এন্ড্রয়েড এর সাথে ওটিজি দিয়ে মডেম সংযুক্ত করেন,প্লে স্টোর থেকে পিপিপি উইজেট বা সমমানের এপ ডাউনলোড করুন,সেট আপ করুন ; ধুমসে ইন্টারনেট চালান।
৯. হার্ডডিস্ক সংযোগ : হোক না ৫০০ জিবি বা ১ টেরা বে ২ টেরা; ওটিজি কেবল দিয়ে হার্ডডিস্কে সংযোগ দেন এন্ড্রয়েড এর। যা খুশি তাই করেন।
১০. ডি এস এল আর (DSLR) : বলেন কি; মাথা খারাপ ? নারে ভাই সত্যি কথা। প্লে স্টোর থেকে dslr dashboard এপ টি ডাউনলোড করুন,ওটিজি দিয়ে এন্ড্রয়েড এর সাথে ডি এস এল আর কানেক্ট করুন। এন্ড্রয়েড থেকেই এপ দিয়ে সম্পূর্ণ ডি এস এল আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
১১. ইউএসবি সাউন্ড কার্ড : আপনার এন্ড্রয়েড এর সাথে ওটিজি কেবল দিয়ে একটি ইউএসবি সাউন্ড কার্ড সংযুক্ত করে যেকোনো ধরনের সাউন্ড ডিভাইসে গান শুনতে পারবেন।
১২. অন্য ফোনে চার্জ দেয়া : এন্ড্রয়েড এর একটি বড় সমস্যা তাড়াতাড়ি চার্জ শেষ হয়। দেখা গেল আপনি দূরে কোথাও বা এমন জায়গায় গেলেন হঠাৎ ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গেল কিন্তু ফোন অন রাখা জরুরি। এক্ষেত্রেও ওটিজি হতে পারে আপনার সমস্যার সমাধান। আপনার ফোনের ওটিজি কেবল এর সাথে বন্ধু বা পরিচিত বা আপনার নিজেরই আরেকটি ফোনের সাথে নরমাল ইউএসবি কেবলের মাধ্যমে সংযোগ দিন। দেখবেন আপনার ফোনটি চার্জ হবে।
উপরোক্ত সবগুলো কাজের জন্য আপনার ফোনে ওটিজি ফাংশন থাকতে হবে এবং একটি ওটিজি কেবল থাকতে হবে যা ফোন বা ট্যাব কেনার সময় কোম্পানী দিয়ে থাকে। আর যদি আপনি ওটিজি কেবল না পেয়ে থাকেন; চিন্তা নেই বাজারে ১০০ টাকার মধ্য ভাল ভাল বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ওটিজি কেবল পাওয়া যায়। যে কোনো একটা কিনে নিবেন।
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে সম্পূন্ন বিশ্বাসের জায়গা কনফিডেন্সের জায়গা। যার যতো বেশি বিশ্বাস যতো বেশি কনফিডেন্স, সে ততো বেশি সফল। আর এ্ই সফলতার প্রধান কৌশল হচ্ছে যোগাযোগ তথা ইংরেজী জানা। আর বাঙালীদের ইংরেজী হবে না ফ্রিল্যান্সিং এ ভদ্র হতে হবে। বলতে হবে ইংরেজদের মতো ভদ্রভাবেই। অনেকেই বাঙালীদের মতো করেই বলেন। ভদ্রভাবে মানে স্যার বলা নয়; পেশাদারিত্বটাই আসল। সেটি রপ্ত করতে হবে সবকিছুর আগেই।
যেভাবে কাজের জন্য আবেদন করবেন:: ওডেস্ক বা যেকোন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রথমে আপনি জানেন সেরকম একটি কাজ পছন্দ করবেন। কাজের বিবরণটুকু ভালভাবে পড়বেন। প্রয়োজনে বেশ কয়েকবার পড়বেন। তারপর ওই কাজটির জন্য একটি স্যাম্পল বানাবেন। যদি সম্ভব হয় হুবুহু ওই কাজটিই করে ফেলুন। এবার আসল কভার লেটার। কভার লেটার কখনো বেশি লম্বার কিংবা অযথা কথার যেন না হয়। কাজের বিবরণের একটি প্রতিউত্তরই হবে কভার লেটার। আমি এই এক্সপার্ট, সেই এক্সপার্ট, কয়েক হাজার বছরের অভিজ্ঞতা আছে; এসবের চেয়ে বেশি জরুরী তার কাজের বিবরণের সাথে কতটুকু সামঞ্জস্য রেখে আপনি কভার লেটারটি লিখতে পারলেন এটি। বায়ান আপনার কভার লেটার পরেই বুঝে ফেলবেন আপনার অভিজ্ঞতা কি। আর কাজের স্যাম্পলটি কভার লেটারের সাথে
স্যার বলে ডাকবেন না: স্যার বলে ডাকলে বেশি তোশামোদ হয়ে যায়। আপনি কাজ না জেনে স্যার ডেকে লাভ নেই; কাজ পাবেন না নিশ্চিত। কাজ জানেন সেটা প্রমাণ করুন; হাই, হ্যালো বলে সম্বোধন করুন। কাজ পাবেন।
সব সময় প্রানবন্ত রাখুন: নিজেকে খুব প্রাণবন্ত হিসেবে উপস্থাপন করাটাও জরুরী।:-) স্মাইল চিহ্নসহ বিভিন্ন মজার মজার সিম্বল ব্যবহার করুন সঠিক স্থানে। মনটাকে ভাল হয়ে যাওয়ার মতো করে ব্যবহার করুন।
কম দামে আবেদন করবেন না: কম দামে আবেদন করলে ভাববেন কাজ জানেনা বলেই এতো কম দামে আবেদন করেছে। ক্লাইনের বিস্তারিত কাজের ইতিহাস দেখুন একই ধরনের কাজ কত দিয়ে করাচ্ছেন কিংবা করিয়েছেন এর চেয়ে কমে বিড করলে সেটি না দেখার আশংকাই থাকে বেশি। আর আপনি যেই দেশের কাজের জন্য এপ্লাই করতেছেন সেই দেশে তার ঘরের কাজের বুয়া কিংবা বাসার দারোয়ানের বেতনও কিন্তু ঘণ্টায় ১০ ডলারের উপরে। তাহলে আপনি যদি অনেক কমে বিড করেন সে আপনাকে পাত্তা দেবেনা।
কাজের স্যাম্পল পাঠাবেন : আমি আগেই বলেছি। অবশ্যই অবশ্যই নতুনরা কাজের স্যাম্পল পাঠাবেন। আর এটি বানাতে আপনার সময় লাগতে পারে। লাগুক, এটি করতে করতে ততোক্ষণে ক্লাইন্ট অন্যজনকে হায়ার করে ফেলুক। তবুও আপনি আপনার ক্লাইটকে একটি ভাল স্যাম্পলসহ একটি কভার লেটার নিশ্চিত করুন। ক্লাইট আপনাকে এখন হায়ার না করলেও পরে ইনভাইট করে হায়ার করবেন।
মিনিমাম প্রোফাইল রেট: নতুনরা ঘণ্টার দাম মিনিমাম ৫ ডলার রাখুন। শুরুটা যতটুকু পারেন সুন্দরভাবে শুরু করুন। আপনাকে পেছনে পড়ে থাকতে হবে না।
নকল করবেন না: কোনভাবেই নকল করবেন না। ফলো করতে পারেন। কিন্তু অন্যেরটা হুবুহু করবেন না। অন্যেরটাকে ফলো করে নিজেরটা বানিয়ে নিন। সেটি যেই হোক, হোক স্যাম্পল, কভার লেটার, ওভারভিউ ইত্যাদি। যখনই কেউ দেখবেন আপনি অন্যেরটা হুবুহু মেরে দিছেন; আপনার প্রতি বিশ্বাস শেষ। আমি আগেই বলেছি অনলাইনটা বিশ্বাসের জায়গা।
অপরাধ করবেন না : অনলাইনে আপনার কাজটি কেন, কিসের জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি কৌশলে জেনে নিন। কোনভাবেই অপরাধমূলক কাজ করবেন না। অপরাধীদের সহায়তা করবেন না। যেমন: ক্যাপসা এন্ট্রি কেন তা জেনে নিন। এটি যেন কোন অপরাধীদের সহায়তা না হয়। ছবি এডিটিং আপনি নিজেই বুঝবেন কারও ছবিতে অন্য কারও ছবি জুড়ে দিচ্ছে না কিনা অন্যের ক্ষতি করার জন্য। এমএলএম টাইপের প্রতারণামুলক কাজে সহায়তা করবেন না। সাবধান থাকুন।
নতুনদের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা কম তা সঠিক নয়:: অনলাইনে নতুনদের কদর বেশি। কারণ পুরাতনরা একই কাজ অনেক বেশি ডলার দাবি করে। তাই ক্লাইন্টরা নতুনদের খুজে কম ডলারে কাজ করানোর জন্য।
নতুনরা ইংরেজী শিখুন: বিবিসি জানালা ওয়েবসাইটটি নতুনদের জন্য ইংরেজী শিখার উপযোগী। প্লিজ শিখুন।
যা কোনদিনও বলবেন না: আমাদের দেশে বিদ্যুৎ ছিল না তাই কাজটি ঠিকমতো ডেলিভারী দিতে পারিনি। আমাদের নেট স্পীড খুবই স্লো তাই করতে পারিনি। আমাদের সরকার আপলোড স্পীড কমিয়েদিয়েছে তাই এত্তোবড় ফাইল আপলোড করতে পারছি না। এই টাইপের কথাগুলো ভুলেও বিদেশীদের কখনো বলবেন না। এতো তিনি শুধু আপনার উপর আ্গ্রহ হারাবে না নয়; ভবিষ্যতে বাংলাদেশীদের হায়ার করবে না। আপনারা দেখবেন অনেক জব পোস্টে দেখা যায় (বাংলাদেশীরা বিড করবেন না), বিষয়টি খুবই গুরুত্ব দেবেন।
বিষয়গুলো নতুনদের সাথে শেয়ার করলাম শুধু একটি কারণে সেটি হচ্ছে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য। এবার বলি এরকম পজিশন ক্রিয়েট করতে হলে কি করতে হবে। আমার ২৪টি ফিডব্যাক আছে। ২৩টিতেই স্কোর ৫ আছে। অপর একটিতে ৪.৮ মনে হয়। ৪.৮ দেয়ার কারণ ছিল তখন আমার ১২টি কাজ একসাথে চলছিল। ওই বায়ারকে আমি ঠিক সময়ে কাজটি বুঝিয়ে দিতে পারিনি। কিন্তু খুব প্রশংসা করেছে। এসব ফিডব্যাকই একটি প্রোফাইলের জন্য সবচেয়ে বড় সাফল্য এনে দিতে পারে। আপনিও ভাল কাজ করুন, ভাল ফিডব্যাক পাবেন। আর এরপর আপনাকে কাজের জন্য বিড করতে হবেনা। কাজ আপনাকে খুজবে। কিন্তু তখন যে আপনার হাতে সময় থাকবে না ওই কাজটি করার। ততোক্ষণে আপনি নিজেকে অনেক ডেভেলপ করে নেবেন।
Subscribe to:
Comments (Atom)


